স্কিন এলার্জি বা ত্বকের এলার্জি শরীরের জন্য একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি আমাদের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে থাকে। কম বেশি সকলেরই ভিন্ন ভিন্ন খাবার থেকে এলার্জি হয়ে থাকে। শরীর এলার্জি দ্বারা আক্রান্ত হলে আমাদের বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই এটি আমরা দ্রুত নিরাময় করতে চাই। এজন্য আমরা জানতে চাই স্কিন এলার্জি হলে করনীয় কি এবং ভালো স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম সম্পর্কে।
স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম কি ?
স্কিন এলার্জি বা ত্বকে এলার্জি এটি আমাদের সকলের ক্ষেত্রেই একটি কমন সমস্যা। তবে স্কিন এলার্জি হলে আমাদের বেশ ভোগান্তিতে পরতে হয়। স্কিন এলার্জি হলে শরীরে অতিরিক্ত চুলকানির সৃষ্টি হয় এখান থেকে ধীরে ধীরে তা ফুসকুড়ি পরে যায়।
তাছাড়া চোখে অতিরিক্ত চুলকানি হওয়া, চোখ দিয়ে অনবরত পানি পরা এবং চোখ লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হয়ে থাকে। এ সমস্যা গুলো থেকে বাঁচতে আমরা দ্রুত স্কিন এলার্জি নিরাময় করতে চাই। তাই আমরা জানতে ভালো স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম সম্পর্কে। নিচে সবচেয়ে কার্যকরী কয়েকটি স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম তুলে ধরা হলো।
স্কিন এলার্জি ঔষধ গুলো হলো :
- ফেক্সো ১২০ মি.গ্রা. ( Fexo 120 mg ) ট্যাবলেট।
- ফেনাডিন ১২০ মি.গ্রা. ( Fenadin 120 mg ) ট্যাবলেট।
- ডেসলর ৫ মি.গ্রা. ( Deslor 5 mg ) ট্যাবলেট।
- অ্যালসেট ৫ মি.গ্রা. ( Alcet 5 mg ) ট্যাবলেট।
- সিজনিক্স ৫ মি.গ্রা. ( Seasonix 5 mg ) ট্যাবলেট।
- এ্যালাট্রোল ১০ মি.গ্রা. ( Alatrol 10 mg ) ট্যাবলেট।
- এট্রিজিন ১০ মি.গ্রা. ( Atrizin 10 mg ) ট্যাবলেট।
- ওরাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Oradin 10 mg ) ট্যাবলেট।
- লরাটিন ১০ মি.গ্রা. ( Loratin 10 mg ) ট্যাবলেট।
- রুপা ১০ মি.গ্রা. ( Rupa 10 mg ) ট্যাবলেট।
- রুপাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Rupadin 10 mg ) ট্যাবলেট।
- বিলটিন ২০ মি.গ্রা. ( Biltin 20 mg ) ট্যাবলেট।
- বিলাস্টিন ২০ মি.গ্রা. ( Bilastin 20 mg ) ট্যাবলেট।
- হিস্টাসিন ৪ মি.গ্রা. ( Histacin 20 mg ) ট্যাবলেট।
- পেডামিন ( Pedeamin ) সিরাপ।
শরীর স্কিন এলার্জি দ্বারা আক্রান্ত হলে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর যেকোন একটি ঔষধ নিয়ম অনুযায়ী সেবন করতে পারেন। তবে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর মধ্যে প্রথম ৫ টি ঔষধ সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। আর এ ঔষধ গুলোতে কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
স্কিন এলার্জি ঔষধের দাম।
এতোক্ষণ আমরা জেনেছি স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো উল্লেখিত ঔষধ গুলোর মূল্য সম্পর্কে।
উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর মূল্য নিচে উল্লেখ করা হলো :
ফেক্সো ১২০ মি.গ্রা. ( Fexo 120 mg )
- ফেক্সো ১২০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৯ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৯০ টাকা।
ফেনাডিন ১২০ মি.গ্রা. ( Fenadin 120 mg )
- ফেনাডিন ১২০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৯ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৮৫ টাকা।
ডেসলর ৫ মি.গ্রা. ( Deslor 5 mg )
- ডেসলর ৫ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৫ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৫০ টাকা।
অ্যালসেট ৫ মি.গ্রা. ( Alcet 5 mg )
- অ্যালসেট ৫ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৪.৫ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৪৫ টাকা।
সিজনিক্স ৫ মি.গ্রা. ( Seasonix 5 mg )
- সিজনিক্স ৫ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৪.৫ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৪৫ টাকা।
এ্যালাট্রোল ১০ মি.গ্রা. ( Alatrol 10 mg )
- এ্যালাট্রোল ১০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৩ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৩০ টাকা।
এট্রিজিন ১০ মি.গ্রা. ( Atrizin 10 mg )
- এট্রিজিন ১০ মি.গ্রা. এর এক পাতার মূল্য ৩০ টাকা।
ওরাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Oradin 10 mg )
- ওরাডিন ১০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৪ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ৪০ টাকা।
লরাটিন ১০ মি.গ্রা. ( Loratin 10 mg )
- লরাটিন ১০ মি.গ্রা. এর এক পাতার মূল্য ৩০ টাকা।
রুপা ১০ মি.গ্রা. ( Rupa 10 mg )
- রুপা ১০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১২ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ১২০ টাকা।
রুপাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Rupadin 10 mg )
- রুপাডিন ১০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১২ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ১১০ টাকা।
বিলটিন ২০ মি.গ্রা. ( Biltin 20 mg )
- বিলটিন ২০ মি.গ্রা. এক পাতার মূল্য ১৫০ টাকা।
বিলাস্টিন ২০ মি.গ্রা. ( Bilastin 20 mg )
- বিলাস্টিন ২০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১৫ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ১৫০ টাকা।
হিস্টাসিন ৪ মি.গ্রা. ( Histacin 20 mg )
- এটি একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১ টাকা ।
- এক পাতার মূল্য ১০ টাকা।
পেডামিন ( Pedeamin )
- পেডামিন ১০০ মি.লি. সিরাপের মূল্য ৪৫ টাকা।
উল্লেখিত এ ঔষধ গুলো যেকোনো জায়গা বা ফার্সিতে পেয়ে যাবেন। তবে সময় এবং স্থান বেধে ঔষধ গুলোর উল্লেখিত মূল্যের কিছুটা তারতম্য হতে পারে।
স্কিন এলার্জি ঔষধের ব্যবহার বিধি।
এতোক্ষন আমরা জেনেছি স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম এবং দাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো উল্লেখিত ঔষধ গুলোর ব্যবহার সম্পর্কে। একটি ঔষধ থেকে তার সম্পূর্ণ কার্যকারীতা পতে তা সঠিক নিয়মে সেবন বা ব্যবহার করতে হয়।
স্কিন এলার্জি ঔষধের ব্যবহার বিধি নিচে উল্লেখ করা হলো:
ফেক্সো ১২০ মি.গ্রা. ( Fexo 120 mg )
- ফেক্সো এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে দু’টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
ফেনাডিন ১২০ মি.গ্রা. ( Fenadin 120 mg )
- ফনাডিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে ২/৩ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
ডেসলর ৫ মি.গ্রা. ( Deslor 5 mg )
- ডেসলর এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
অ্যালসেট ৫ মি.গ্রা. ( Alcet 5 mg )
- অ্যালসেট এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে দু’টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।
- শিশু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
সিজনিক্স ৫ মি.গ্রা. ( Seasonix 5 mg )
- সিজনিক্স এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
এ্যালাট্রোল ১০ মি.গ্রা. ( Alatrol 10 mg )
- এ্যালাট্রোল এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই দিনে দু’টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
এট্রিজিন ১০ মি.গ্রা. ( Atrizin 10 mg )
- এট্রিজিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই দিনে ২/৩ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
ওরাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Oradin 10 mg )
- ওরাডিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
- তবে ২ বছরের কম বয়সীদের ক্ষেত্রে এটি খাওয়া নিষিদ্ধ।
লরাটিন ১০ মি.গ্রা. ( Loratin 10 mg )
- লরাটিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে দু’টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।
- শিশু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
রুপা ১০ মি.গ্রা. ( Rupa 10 mg )
- রুপা এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এ ঔষধটি সেবন নিষিদ্ধ।
রুপাডিন ১০ মি.গ্রা. ( Rupadin 10 mg )
- রুপাডিন এ ট্যাবলেটটিও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এ ঔষধটি সেবন নিষিদ্ধ।
বিলটিন ২০ মি.গ্রা. ( Biltin 20 mg )
- বিলটিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সপ্তাহে ৪ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
- এটি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ।
বিলাস্টিন ২০ মি.গ্রা. ( Bilastin 20 mg )
- বিলাস্টিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সপ্তাহে ৪ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
- এটি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ।
হিস্টাসিন ৪ মি.গ্রা. ( Histacin 20 mg )
- হিস্টাসিন এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে ২-৩ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে ।
- শিশু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
পেডামিন ( Pedeamin )
- পেডামিন এ সিরাপটি সাধারণত বাচ্চাদের জন্য।
- এটি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার ২ চা চামচ করে সেবন করাতে হবে।
স্কিন এলার্জি হোমিও ঔষধ এর নাম।
আমাদের শরীরে এলার্জির প্রভাব চরম পর্যায়ে চলে গেলে অনেক সময় তা এলোপ্যাথিক ঔষধে নিরাময় হয় না। তখন তা নিরাময় করার জন্য হোমিও ঔষধ বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। হোমিও ঔষধ সাধারণত ধীরে ধীরে অনেকটা সময় নিয়ে রোগের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও এটি রোগ গুলোকে মূল থেকে নিরাময় করে থাকে। এজন্য আমরা এলার্জি আক্রান্ত হলে হোমিও ঔষধ গ্রহন করে থাকি।
নিচে কয়েকটি স্কিন এলার্জি ঔষধ এর নাম উল্লেখ করা হলো :
- রোমেক্স ক্রিস ৩০ ( Rumex Cris 30 )
- ডলিকোস ৩০ ( Dolichos 30 )
- এ্যাপিস মিল ৩০ ( Apis Mel 30 )
- নাক্স ভমিকা ৩০ ( Nux Vomica 30 )
- আরটিকা ইউরিনস ৩০ ( Urtica Urens 30 )
- লাইকোপারসিকাম ৩০ ( Lycopersicum 30 )
- ব্রোমিয়াম ৩০ ( Bromium 30 )
- আরসেনিক এলবাম ৩০ ( Arsenic Album 30 )
উল্লেখিত এ ঔষধ গুলো শরীরের এলার্জি মূল থেকে নির্মূল করতে অধিক কার্যকরী।
স্কিন এলার্জি কেন হয় ?
নানা কারনেই আমাদের স্কিন এলার্জি হতে পারে। স্কিন এলার্জি এটি আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত একটি রোগ। স্কিন এলার্জি হলে আমাদের বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। স্কিন এলার্জির ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া হলো প্রথমত ত্বকে প্রচুর চুলকানি সৃষ্টি হয় এবং একই জায়গায় অধিকবার চুলকানোর ফলে সেখানে ফুসকুড়ি পরে যায়।
স্কিন এলার্জি হয় মূলত বিভিন্ন এলার্জি জনিত খাবার গ্রহনের ফলে। তাই স্কিন এলার্জি থেকে বাঁচতে হলে আপনার কোন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে তা জানতে হবে। সে খাবার গুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে বা সে খাবার গুলো গ্রহনের পরিমান কমিয়ে দিতে হবে।
স্কিন এলার্জি থেকে মুক্তির উপায় কি ?
এতোক্ষণ আমরা জেনেছি বিভিন্ন স্কিন এলার্জি ঔষধের নাম, স্কিন এলার্জি কেন হয় ইত্যাদি সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো স্কিন এলার্জি থেকে মুক্তির উপায় গুলো সম্পর্কে। শরীরে স্কিন এলার্জি থেকে মুক্ত থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো যে আপনার যেসব বস্তুতে এলার্জি রয়েছে সে বস্তুু গুলোর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে ।
যেমন:
- যাদের ডিটারজেন্ট বা সাবানে এলার্জি রয়েছে তারা ডিটারজেন্ট দিয়ে থালা বাসন এবং কাপড়চোপড় ধোয়ার সময় হাতে গ্লাভস পরে নিতে হবে।
- যাদের বিভিন্ন অলংকারে অ্যালার্জি রয়েছে তাদের সে অলংকার ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
- যে যে বস্তুুতে আপনার এলার্জি রয়েছে সে বস্তুু গুলোর একটি তালিকা করতে হবে এবং সে বস্তু গুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- কিংবা সে বস্তু গুলো ব্যবহারের সময় বিশেষ ব্যবস্থা যেমন হাতে গ্লাভস এবং মুখে মাস্ক পরে নিতে হবে।
- আপনার যে যে খাবারে এলার্জি রয়েছে সে খাবার গুলোর একটি তালিকা করতে হবে ।
- সে খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- কিংবা সে খাবার গুলোর পরিমান একেবারেই কমিয়ে আনতে হবে।
উল্লেখি উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনি স্কিন এলার্জি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।