জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা।

জিহ্বায় ঘা হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি বেশ অস্বস্তিদায়ক একটি রোগ। জিহ্বায় ঘা হলে খাওয়া দাওয়া, কথা বলা, পানি পান করা এবং ঝোল জাতীয় খাবার গ্রহন করতে বেশ অসুবিধা হয়ে থাকে। তাই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা জিহ্বার ঘা দ্রুত নিরাময় করতে চাই। এজন্য আমরা জানতে চাই দ্রুত কার্যকরী জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে।

জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ও ব্যবহারবিধি।

বিভিন্ন কারনেই জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে। সাধারণত ভিটামিন-বি এর অভাব, জিহ্বায় আঘাত লাগা, অ্যালার্জি,পুষ্টির অভাব এবং অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার গ্রহন ইত্যাদি এই কারন গুলোর জন্যেই জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে। যদিও জিহ্বায় ঘা দীর্ঘস্থায়ী হয় না, তবে কোনো কোনো সময় জিহ্বায় ঘা তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। জিহ্বায় ঘা হওয়ার পর এটি ২-৩ দিনের বেশি স্থায়ী হলে তা নিরাময়ের জন্য ঔষধ গ্রহন করতে হবে। যদি ঘা তীব্র আকার ধারণ করে তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে। জিহ্বায় ঘা হলে তা নিরাময় করতে জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম এবং ঔষধ গুলোর সঠিক ব্যবহার জানা জরুরি।

জিহ্বায় ঘা কেন হয় ?

জিহ্বায় ঘা হওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে যা জিহ্বায় ঘা তৈরি করে। জিহ্বায় ঘা হওয়ার সাধারণ কারণ গুলোর মধ্যে রয়েছে পুষ্টির অভাব যেমন ভিটামিন বি১২, আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি এ সমস্যা গুলো হলে জিহ্বায় ঘা হয়। এছাড়া শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজার ফলে আঘাত লাগা, গরম খাবার খাওয়া এবং অজান্তেই জিহ্বায় কামড় দিয়ে ফেলাও জিহ্বায় ঘা সৃষ্টি করার মতো সমস্যা তৈরি করে থাকে।

তাছাড়া ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং ফাংগাল সংক্রমণও জিহ্বায় ঘা তৈরি করার অন্যতম কারণ। বিশেষ করে হের্পিস ভাইরাস জিহ্বায় ঘা তৈরি করে থাকে। এরপর বেশ কিছু খাবার যেমন মসলাদার খাবার, অ্যাসিডিক খাবার এবং দাঁতের পেস্ট বা মাউথওয়াশে থাকা রাসায়নিক পদার্থও জিহ্বায় ঘা তৈরি করে।

পড়ুন: হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে ঘা এর ঔষধ

ডায়াবেটিস, গ্যাস্ট্রিক এবং ক্যানসারসহ কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকলে তা থেলে জিহ্বায় ঘা হতে পারে। ধূমপান এবং তামাকজাত পণ্য ব্যবহার যেমন জর্দা দিয়ে পান সেবন করার ফলে জ্বিহায় ঘা হয়। জিহ্বার ঘা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ ঔষধ সেবন করতে হবে।

জিহ্বায় ঘা এর লক্ষণ।

জিহ্বায় ঘা হলে তা বেশ কিছু লক্ষণ আকারে প্রকাশ পায়। সে লক্ষণ গুলো দেখে সহজেই বুজতে পারা যায় যে জিহ্বায় ঘা হয়েছে। চলুন জেনে নিই জিহ্বায় ঘা হলে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায়।

নিচে জিহ্বায় ঘা এর লক্ষণ গুলো উল্লেখ করা হলো:

  • জিহ্বায় সাদা এবং লাল ছোট ক্ষত হওয়া।
  • কোনো খাবার মুখে দিলে জ্বালাপোড়া করা।
  • জিহ্বায় ব্যথা করা।
  • খাবার খাওয়া ও পনি পান করার সময় ব্যথা করা।
  • জিহ্বা ফুলে যাওয়া।
  • মুখে হালকা বা মাঝারি দুর্গন্ধ হওয়া।
  • ঘা তীব্র হলে রক্তপাত হওয়া।
  • ঘা দীর্ঘস্থায়ী হলে জ্বর ও শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেওয়া।

জিহ্বায় উল্লেখিত এ লক্ষণ গুলো প্রাকাশ পেলে দ্রুত এটি নিরাময়ের জন্য ঔষধ গ্রহন করতে হবে। নিচে দ্রুত এ জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ।

জিহ্বায় ঘা সাধারণত তিন দিন স্থায়ী হয়ে থাকে, তবে তিন দিনের বেশি ঘা স্থায়ী হয়ে থাকলে ঔষধ সেবন করতে হবে। নিচে সবচেয়ে দ্রুত কার্যকরী কয়েকটি জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম , মূল্য এবং ব্যবহার বিধি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো।

নিচে জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম গুলো উল্লেখ করা হলো:

  1. Riboson (রিবোসন) 5 mg
  2. Riboflavin (রিবোফ্লাভিন) 5 mg
  3. Candex (ক্যানডেক্স) 30 ml
  4. Micoral (মাইকোরাল) 15 gm
  5. Nystat (নাইস্টাট) 30 ml
  6. Nystat (নাইস্টাট) 500000
  7. Gelora (জেলোরা) 2% 15 gm
  8. Cenolon (সিনোলোন) 10 mg
  9. Orofresh (ওরোফ্রেশ) OS 10 ml
  10. Trialon (ট্রায়ালন) 10 gm

উল্লেখিত ঔষধ গুলো জিহ্বার ঘা সহ মুখের যেকোনো ঘা বা ক্ষত দ্রুত নিরাময় করতে বেশ কর্যকরী হয়ে থাকে। তবে ঔষধ গুলো ব্যবহারের পূর্বে ডাক্তার পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর ব্যবহার বিধি।

উপরে আমরা জেনেছি জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম এবং মূল্য সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে। একটি ঔষধের পূর্ণাঙ্গ কার্যকারীতা পাওয়া যায় তখন, যখন ঔষধটির সঠিক ব্যবহার হয়। চলুন তাহলে জেনে নিই উল্লেখিত ঔষধ গুলোর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে।

  • Riboson: এই ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ১ দিনে ৩টি ট্যাবলেট এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে ২ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। রিবোসন এক পাতার মূল্য ৩ টাকা।
  • Riboflavin: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ১ দিনে ৩টি ট্যাবলেট এবং শিশুদের ক্ষেত্রে ২ টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। এর এক পাতার মূল্য ৩ টাকা।
  • Candex:  প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ৫ মি.লি. করে দিনে তিনবার সেবন করতে হবে । একটি ৩০ মি.লি. ড্রপ এর মূল্য ৪৭ টাকা।
  • Micoral: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে তিন থেকে চার বার প্রয়োগ করতে হবে। মাইকোরাল ১৫ গ্রাম একটি ক্রিমের মূল্য ৯০ টাকা এবং ৩০ গ্রামের মূল্য ১০০ টাকা।
  • Nystat: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ৫ মি.লি. করে দিনে তিনবার সেবন করতে হবে এবং বাচ্চাদের  ২ মি.লি. করে দিনে দু’বার সেবন করতে হবে। ৩০ মি.লি. একটি সিরাপের মূল্য ৪৬ টাকা।
  • Nystat 500000: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে দু’টি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে এবং বাচ্চাদের  ২ দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। এর এক পাতার মূল্য ৬০ টাকা।
  • Gelora: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে তিন থেকে চার বার প্রয়োগ করতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার প্রয়োগ করতে হবে। জেলোরা ১৫ গ্রাম ক্রিমের মূল্য ৭০ টাকা।
  • Cenolon:  সিনোলোন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে দু’বার প্রয়োগ করতে হবে। সিনোলন ১০ গ্রাম ক্রিমের মূল্য ১০০ টাকা।
  • Orofresh: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে দু’বার থেকে তিনবার সেবন করতে হবে। একটি ৬ মি.লি. ড্রপ এর মূল্য ৬০ টাকা এবং ১০ মি.লি. এর মূল্য ১২০ টাকা।
  • Trialon: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে দু’বার প্রয়োগ করতে হবে। একটি ১০ গ্রাম ট্রায়ালন ক্রিম এর মূল্য ১০০ টাকা।

জিহায় ঘা নিরাময়ের ঘরোয়া উপায়।

যেকোনো রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা হলো ঘরোয়া চিকিৎসা। জিহ্বার ঘা সারানোর ক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে যা দারুণ ভাবে কার্যকরী হয়ে থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক জিহায় ঘা নিরাময়ের ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে ।

নিচে জিহায় ঘা নিরাময়ের ঘরোয়া উপায় গুলো তুলে ধরা হলো:

লবন পানির কুলকুচি

জিহ্বার ঘা নিরাময় করতে লবন পানির কুলকুচি বেশ কার্যকরী। লবন পানি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে, যা মুখের ছত্রাক দূর থাকে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে থাকে।

ঠান্ডা পানির সেক বা কমপ্রেস

এই পদ্ধতিটি মূলত জিহ্বায় ঘা এর ব্যথা কমাতে ব্যবহার হয়। একটি বরফের টুকরো নিয়ে ক্ষত স্থনে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন এতে ব্যথা নিরাময় হবে। কিছুক্ষণ পর পর এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ।

হলুদ

পানিতে কয়েক টুকরো হলুদ দিয়ে সে পানি ফুটিয়ে দিনে ৩-৪ বার সেবন করুন। এতে হলুদের মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াম উপাদান গুলে ঘা নিরাময়ে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে।

এলাচ ও মধু

এলাচের গুঁড়ার সাথে মধু মাখিয়ে তা ঘা বা ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এতে করে মুখে বেশ আরাম পাওয়া যায় এবং এটি দ্রুত ঘা সারাতে সাহায্য করে থাকে।

ঘি

জিহ্বার ঘা সারাতে ঘি বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। ঘা সারাতে রাতে ঘুমানোর পূর্বে ঘা বা ক্ষত স্থানে পরিমাণ মতো ঘি লাগিয়ে নিন। এতে জিহ্বার ঘা খুব দ্রুত নিরাময় হয়।

উল্লেখিত ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই জিহ্বার ঘা নিরাময় করা যায়। জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ।

জিহ্বায় ঘা হলে করণীয় কি ?

প্রথমত জিহ্বায় ঘা হলে আমাদের বেশ কয়েকটি করণীয় থাকে।

জিহ্বায় ঘা হলে প্রধান করণীয় হলো:

  1. ঘা নিরাময়ের জন্য ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা।
  2. দৈন্দিন খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন করা যেমন অতিরিক্ত মশলাদার খাবার গ্রহন না করা।
  3. নিয়ম অনুযায়ী ঘা নিরাময়ের জন্য ঔষধ সেবন করা।
  4. জিহ্বায় ঘা এর ব্যথা কমাতে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট সেবন করা।
  5. ঘা দীর্ঘস্থায়ী হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ইত্যাদি।

জিহ্বায় ঘা হওয়া যা আমাদের সকলের জন্য বেশ অস্বস্তিদায়ক একটি রোগ। তাই জিহ্বায় ঘা হলে আমরা তা ঔষধ সেবনের মাধ্যমে দ্রুত নিরাময় করতে চাই তাই জানতে চাই জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে কিছু ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করে সহজেই জিহ্বার ঘা নিরাময় করা যায়।

বাচ্চাদের জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম।

এতোক্ষণ আমরা জেনেছি জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম,দাম এবং ঘা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো বাচ্চাদের জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে।

নিচে বাচ্চাদের জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম উল্লেখ করা হলো:

  1. রিবোসন ৫ এম জি ( Riboson 5 mg )
  2. মাইকোরাল ১৫ জি ( Micoral 15 g )
  3. জেলোরা ২% ( Gelora 2% )
  4. ওরোফ্রেশ ওএস ( Orofresh OS 10ml )
  5. নাইস্টাট ( Nystat 30 ml )

উল্লেখিত ঔষধ গুলো বাচ্চাদের জিহ্বার ঘা নিরাময় করতে বেশ কার্যকরী। জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম ।

FAQ

জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ কি ?

উত্তর: জিহ্বায় ঘা এর সবচেয়ে দ্রুত কার্যকরী ঔষধ গুলোর মধ্যে রয়েছে Riboson 5 mg, Riboflavin 5 mg, Nystat 500000 এবং Trialon ইত্যাদি। এই ঔষধ গুলো দ্রুত জিহ্বার ঘা নিরাময় করতে কার্যকর।

জিহ্বায় ঘা হলে কোন মলম ভালো ?

উত্তর: জিহ্বায় ঘা নিরাময়ের সবচেয়ে কার্যকরী মলম হলো Micoral 15 gm, Gelora 15 gm এবং Trialon 10 gm ইত্যাদি।

জিহ্বায় ঘা কেন হয় ?

উত্তর: সাধারণত জিহ্বায় ঘা হয় ভিটামিন বি ১২ বা আয়রনের ঘাটতি, মুখে আঘাত লাগা, অ্যাসিডিক খাবার গ্রহন এবং সংক্রমণ ইত্যাদি কারণে।

জিহ্বায় ঘা কতদিন স্থায়ী হয় ?

উত্তর: সাধারণত জিহ্বায় ঘা ৩ দিন স্থায়ী হয় তবে ঘা তীব্র হলে ৮-১০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। ঘা যদি ২ সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয় তবে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

জিহ্বায় ঘা শুকানোর ঘরোয়া উপায় কি ?

উত্তর: জিহ্বায় ঘা শুকানোর সবচেয়ে কার্যকরী ঘরোয়া উপায় গুলো হচ্ছে নারিকেল তেল লাগানো, লবণ-পানি দিয়ে কুলকুচি করা, মধু ও হলুদ ব্যবহার করা। এ পদ্ধতি গুলো দ্রুত জিহ্বার ঘা কমাতে কার্যকর।

শিশুদের জিহ্বায় ঘা হলে কী করবো ?

উত্তর: শিশুদের জিহ্বায় ঘা হলে সে ক্ষেত্রে মাইল্ড মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন এবং নরম খাবার খাওয়ান। শিশুর ঘা গুরুতর হলে শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ সেবন করতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top