হাতে ব্যথা করা যা একটি সাধারণ রোগ। তবে এটি সাধারণ রোগ হলেও এর কারনে দৈনন্দিন কাজ কর্মের উপর বেশ প্রভাব পরে। নামা রকম কারনেই হতে ব্যথা হতে পারে। হাতে ব্যথা হলে আমাদের বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এজন্য আমরা হাত ব্যথা দ্রুত নিরাময় করতে চাই। হাত ব্যথা দূর করতে বিভিন্ন ঔষধের পাশাপাশি বেশ কিছু ব্যায়াম রয়েছে যা সঠিক নিয়মে করলে খুব দ্রুত সময়ে হাত ব্যথা দূর হয়ে যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম গুলো সম্পর্কে।
হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম ।
হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম অত্যান্ত কার্যকরী একটি উপায়। হাত ব্যাথা দূর করার বেশ কয়েকটি ব্যায়াম রয়েছে যে ব্যায়াম গুলো সঠিক নিয়মে করলে খুব দ্রুত হাতের ব্যথা দূর হয়। নিচে হাত ব্যথা দূর করার ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো।
হাতের ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম গুলো হলো:
হাত গরম করা
- হাতের ব্যথা তীব্র হয়ে থাকলে প্রথমে হাত গরম করে নিতে হবে।
- এ জন্য পরিমান মতো গরম পানি করে নিন এবং এতে হাত কিছুক্ষন ভিজিয়ে রাখুন।
- এতে করে হাতের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে।
মুষ্টি পাকানো ব্যায়াম
- প্রথমে শক্তি সহকারে হাতের মুঠো বন্ধ করুন।
- এভাবে হাত মুঠো অবস্থায় যতটা সম্ভব জোরে চাপ দিতে থাকুন।
- এভাবে ১ মিনিট ধরে রাখুন এরপর মুঠো খুলে আঙ্গুল গুলো টেবিলে ছড়িয়ে দিন।
- এ ব্যায়ামটি ৪-৫ বার করুন।
আঙুল স্ট্রেচ ব্যায়াম
- একটি টেবিলের মধ্যে হাতের তালো বিছিয়ে দিয়ে আঙ্গুল গুলো ছড়িয়ে দিন।
- এখন একটি আঙ্গুল উপরে উঠিয়ে ২০-৩০ সেকেন্ড রেখে দিন।
- এরপর অপর একটি আঙ্গুল দিয়ে একই ভঙ্গি করুন এভাবে ১০ বার করুন।
সুপিনেশন ব্যায়াম
- সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে হাত নিচে দিকে বা পা বরাবর সোজা করুন।
- কনুই পর্যন্ত পায়ের দিকে সোজা রেখে কনুইয়ের পরের অংশ ভাজ করে সামনের দিকে সোজা করুন।
- এখন ধীরে ধীরে হাতের তালু উল্টো এবং সোজা করতে থাকুন।
বল স্কুইজ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে প্রথমেই একটি নরম বল নিতে হবে।
- এরপর দু’হাত সোজা করে কনুই ভাজ করে তালুর মাধ্যমে বলটিকে যথাসম্ভব জোরে চাপ দিন।
- এভাবে ১ মিনিট চাপ দিয়ে ধরে রাখুন।
- এ ব্যায়ামটি এভাবে ১ মিনিট করে ১০ বার করতে হবে।
থাম্ব স্ট্রেচ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে প্রথমে একটি হাত সামনের দিকে সোজা করুন।
- এখন অপর হাত দিয়ে সোজা করা হাতের বুড়ো আঙুলটি টান দিয়ে ধরুন।
- এভাবে ১-২ মিনিট এ অবস্থায় থাকুন এরপর ছেড়ে দিন।
- এভাবে দু’হাতে ১০ বার এ ব্যায়ামটি করুন। হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম ।
টেবিল স্ট্রেচ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি কররার জন্য একটি টেবিলের উপর হাতের তালু বিছিয়ে আঙুল গুলো ছড়িয়ে দিন।
- এরপর তালু দিয়ে টেবিলে যথাসম্ভব চাপ দিন।
- এভাবে চাপ দিয়ে ১-২ মিনিট ধরে রাখুন।
- এভাবে ১০ মিনিট এ ব্যায়ামটি করুন।
উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো হাতের ব্যথা দূর করতে অত্যান্ত কার্যকরী। উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী এ ব্যায়াম গুলো করলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে হাতের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
হাতের কনুই ব্যথার ব্যায়াম।
এতোক্ষণ আমরা জেনেছি হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম সম্পর্কে এখন আমরা জানবো হাতের কনুই ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে। হাতের কনুই নানা কারনেই ব্যথা হতে পারে কনুইয়ের এ ব্যথা দূর করতে বেশ কয়েকটি ব্যায়াম রয়েছে যা দ্রুত ব্যাথা নিরাময় করতে বেশ কার্যকরী।
নিচে হাতের কনুই ব্যথার ব্যায়াম গুলো উল্লেখ করা হলো:
ট্রাইসেপ স্ট্রেচ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে।
- এরপর হাত উপরের দিকে তুলুন এখন কনুই ভাজ করুন।
- কনুই মাথা বরাবর রেখে হাতের বাকি অংশ পিঠে রাখুন।
- এরপর অন্য হাত দিয়ে কনুই মাথার পিছনে হালকা টান দিয়ে ৩০ সেকেন্ড ধরন।
- এভাবে অন্য হাতে এ ব্যায়ামটি করুন।
- এব্যায়ামটি দু’হাতে ৫ বার করে ১০ বার করুন।
প্রোনেটর স্ট্রেচ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে প্রথমে ডান হাত সামনের দিকে সোজা করুন।
- হাতের তালু উপরের দিকে রাখুন।
- এরপর বাম হাত দিয়ে আঙুল ধরে নিচের দিকে ধরে টান দিয়ে ধরুন।
- এভাবে ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।
- এরপর বাম হাতে এ ব্যায়ামটি করুন।
ফরেয়ার্ম স্ট্রেচ ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে একটি দেয়ালের সামনে সোজা হয়ে দাড়াতে হবে।
- এরপর দু’হাত দেওয়ালে রাখতে হবে এবং ধীরে ধীরে পুশ দেওয়ার মতো দেওয়ালে ৮-১০ বার পুশআপ করুন।
- এ ব্যায়ামটি দিনে ৩-৪ বার করতে পারেন।
- এ ব্যায়ামটি কনুই ব্যথা দূর করতে বেশ কার্যকরী।
কনুই ব্যথা হলে উল্লেখিত ব্যায়াম গুলো সঠিক নিয়মে করলে খুব দ্রুত হাতের কনুই ব্যথা নিরাময় হয়ে যাবে।
হাতের কনুই ব্যথার কারণ।
হাতের কনুইতে ব্যথা করা একটি সাধারণ সমস্যা। দৈনন্দিন কাজকর্ম করার ফলে হাতের উপর দিয়ে বেশ ধকল যায়। যার ফলে আমাদের কনুইতে ব্যথা হয়ে থাকে। তাছাড়াও হাতের কনুই ব্যথার আরও বেশ কিছু কারন রয়েছে।
নিচে হাতের কনুই ব্যথার কারণ গুলো উল্লেখ করা হলো:
- কোন কাজ করতে গেলে যদি দীর্ঘসময় কনুইয়ের উপর বেশি চাপ পরে তাহলে কনুই ব্যথা হতে পারে।
- কনুইয়ের মধ্যে সরাসরি কোন আঘাত লাগলে কনুইতে এ ব্যথা দীর্ঘ সময় স্থায়ী হয়ে থাকে।
- দীর্ঘসময় ধরে কনুইতে ব্যথা থাকলে এ থেকে ধীরে ধীরে টেনিস এলবো রোগ হয়ে যায়।
- যার ফলে কনুই সবসময় ব্যথা করতে থাকে।
- কনুই ব্যথা হওয়া আরেকটি অন্যতম কারন হচ্ছে কনুইতে গল্ফার এলবো রোগ হওয়া।
- বার্সাইটিস রোগ কনুই ব্যথা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ।
- এ রোগটি সাধারণত শরীরের সবচেয়ে বেশি সঞ্চালনকৃত জয়েন্টে হয়ে থাকে।
- কনুইয়ের কোন হাড়ের ক্ষয় বা ভেঙে গেলে কনুইয়ে তীব্র ব্যথা হয়ে থাকে যাকে বলা হয় ফ্র্যাকচার।
সাধরণত উল্লেখিত এ কারন গুলোর জন্যই আমাদের হাতের কনুইতে ব্যথা হয়ে থাকে। হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম ।
হাতের কব্জির ব্যথার ব্যায়াম।
এতোক্ষণ আমরা জেনেছি হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম এবং হাতের কনুই ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো হাতের কব্জির ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে। হাতের কজিতে ব্যথা হলে তা বেশ কিছু ব্যায়াম সঠিক নিয়মে করার মাধ্যমে নিরাময় করতে পারেন।
পড়ুন: মেরুদণ্ড সোজা করার ব্যায়াম
নিচে হাতের কব্জির ব্যথা দূর করার ব্যায়াম গুলো উল্লেখ করা হলো:
কব্জি বাঁকানো ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে প্রথমে হাত সামনের দিকে সোজা করুন।
- এখন অন্য আরেকটি হাত দিয়ে কব্জির উপরে ধরে নিচের দিকে চাপ দিয়ে ধরুন।
- এভাবে ১ মিনিট ধরে রাখুন এরপর অন্য হাতে ঠিক একই ভঙ্গিতে ব্যায়ামটি করুন।
- এভাবে ৫ বার করে দিনে ৩-৪ বার এ ব্যায়ামটি করুন।
কব্জি উল্টো বাঁকানো ব্যায়াম
- এ ব্যামটি করতে সম্পূর্ণ পূর্বের ব্যায়ামের মতো অন্য একটি হাত দিয়ে যে হাতের ব্যায়াম করছেন সে হাতের কব্জি পিছনে জোরে টেনে ধরুন।
- একই ভাবে ৫ বার করে এ ব্যায়ামটিও দিনে ৩-৪ বার করুন।
- মুঠো বন্ধ এবং খোলা ব্যায়াম এ ব্যায়ামটি করার জন্য হাত সামনের দিকে সোজা করে ধরুন।
- এরপর শক্তি সহকারে শক্ত করে মুঠো বন্ধ করুন এভাবে ১ মিনিট থাকুন।
- এরপর ধীরে ধীরে মুঠো খুলুন এবং আঙুল গুলো ছড়িয়ে দিন।
- এভাবে ১৫ বার এ ব্যায়ামটি করুন।
টেনিস বল চাপা ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে প্রথমে একটি টেনিস বল নিতে হবে।
- এরপর এক হাতে বলটি যথা সমভব চেপে ধরে রাখুন এভাবে ৩০ মিমিট থাকুন।
- অন্য হাত দিয়ে ঠিক একই ভাবে ব্যায়ামটি করুন।
- এভাবে প্রতি হাতে ১০ বার করে মোট ২০ বার এ ব্যায়ামটি করুন।
কব্জির ঘুর্ণন ব্যায়াম
- প্রথমে একটি হাত সামনে দিকে সোজা করুন।
- এরপর শুধু হাত সোজা রেখে শুধু হাতের কব্জির অংশটুকু ঘড়ির কাটার মতো করে একাধারে ২ মিনিট ঘুরাতে থাকুন।
- অন্য হাতেও ঠিক একই ভাবে করুন।
- এভাবে দু’হাতে ১০-১৫ এ ব্যায়ামটি করুন।
হাতের কব্জির ব্যথা দূর করতে উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো অত্যান্ত কার্যকরী। হাতের কব্জিতে ব্যথা হলে সঠিক নিয়মে এ ব্যায়াম গুলো যেকোন একটি করলে খুব দ্রুত ব্যথা নিরাময় হবে।
হাতের কব্জির জয়েন্টে ব্যাথা হয় কেন ?
দৈনন্দিন কাজকর্ম করার ফলে হাতে কব্জির জয়েন্টে বেশ চাপ পরে যার জন্য হাতে ব্যথা হতে পারে। তাছাড়াও বিভিন্ন রোগের কারনে হাতে ব্যথা হয়ে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হাতের কব্জির জয়েন্টে কেন ব্যাথা হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত।
নিচে হাতের কব্জির জয়েন্টে ব্যাথা হওয়ার কারন গুলো উল্লেখ করা হলো:
- হাতের কব্জি ব্যবহার করে দীর্ঘসময় ধরে কোন কাজ একাধারে করলে কব্জিতে ব্যথা হতে পারে।
- হাতের কব্জিতে আঘাত পেলে বা পরে গিয়ে মচকে গেলে কব্জিতে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
- শরীরে জয়েন্টে পূর্বে থেকে আথ্রাইটিস রোগ থেকে থাকলে অল্প কব্জির ব্যবহার হলেই ব্যথা হতে পারে।
- কব্জির টেন্ডগুলো কোনো ভাবে আক্রান্ত বা আঘাত প্রাপ্ত হলে বেশ তীব্র ব্যথা হতে পারে।
- হাতের মধ্যেবর্তী নার্ভের মধ্যে চাপ পরলে হাত অসার এবং হাতের কব্জিতে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
সাধারণত উল্লেখিত এ কারন গুলোর জন্যেই আমাদের হাতের কব্জিতে ব্যথা হয়ে থাকে। হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম ।
হাতের জয়েন্টে ব্যথার ব্যায়াম।
হাতের জয়েন্টে ব্যথা হওয়া যা একটি অস্তিত্বকর এবং বিরক্তদায়ক রোগ। এ রোগটি দূর করতে হাতের জয়েন্টে ব্যথার ব্যায়াম বা হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক হাতের জয়েন্টে ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে।
নিচে হাতের জয়েন্টে ব্যথার কয়েকটি ব্যায়াম উল্লেখ করা হলো:
হাতের মুষ্টি পাকানো ব্যায়াম
মুষ্টি পাকানো ব্যায়ামটি করতে হাত সামনের দিকে সোজা করে রাখুন। এরপর শক্তি নিয়ে হাতের মুঠো বন্ধ করুন এভাবে ১ মিনিট থাকুন। এর অন্য হাতের একই ভঙ্গিতে এ ব্যায়ামটি করুন। এভাবে প্রতি হাতের জন্য ১০ বার করে এ ব্যায়ামটি করুন।
ফিঙ্গার লিফট ব্যায়াম
এ ব্যায়ামটি করতে হাতের তালু একটি টেবিলের উপরে রাখুন এরপর আঙুল গুলো ছড়িয়ে দিন। এরপর একটি আঙুল উরের দিকে উঠান এভাবে ৩০ সেকেন্ড রাখুন। এর বাকি আঙুল গুলোতে একই ভঙ্গিতে এ ব্যায়ামটি করুন। এভাবে ১০ মিনিট এ ব্যায়ামটি করতে হবে।
এক্সটেনশন স্ট্রেচ ব্যায়াম
এ ব্যায়ামটি করতে হাত সামনের দিকে সোজা করুন এর পর অন্য হাত দিয়ে সোজা করে রাখা হাতের আঙ্গুল গুলো ধরে নিচের দিকে করে পিছনে বা আপনার দিকে টান টান করে ১ মিনিট ধরে রাখতে হবে। ঠিক একই ভাবে অন্য হাতেও এ ব্যায়ামটি করুন। দু’হাতে মোট ১০ বার এ ব্যায়ামটি করুন।
উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো দেখানো নিয়মে করলে খুব দ্রুত হাতের জয়েন্টে ব্যথা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
হাতের জয়েন্টে ব্যথা হয় কেন ?
জয়েন্টে ব্যথা বিভিন্ন কারনেই হতে পারে। সাধারনত কাজের সময় হাতের কোন একটি জয়েন্টে একাধারে বেশি চাপ পরার ফলে হাতের জয়েন্টে ব্যথা হয়ে থাকে। এছাড়াও হতের জয়েন্টে ব্যথা হওয়ার বেশ কিছু কারন রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
হাতের জয়েন্টে ব্যথার কারন গুলো হলো:
- হাতের জয়েন্টে কোনো প্রকার আঘাত পেলে সাথে সাথে ব্যথা না হলে কিছুক্ষন পর তীব্র ব্যথা হতে পারে।
- হাতের জয়েন্টে বা জয়েন্টের আশেপাশে কোন ইনফেকশন হলে জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে।
- কোন কাজ একাধারে দীর্ঘসময় ধরে করতে থাকলে জয়েন্ট অতিরিক্ত চাপ পরে যার ফলে ব্যথা হতে পারে।
- হাতের জয়েন্টে ব্যথা হওয়ার অন্যতম একটি কারন আর্থ্রাইটিস,আর্থ্রাইটিস এর ফলে হাতে তীব্র ব্যথা হয়।
- হাতের জয়েন্টের টেন্ড গুলো যদি পূর্বে থেকে আক্রান্ত থাকে তাহলে অল্প কাজ করলেও হাতে ব্যথা হতে পারে।
সাধারণত উল্লেখিত এ কারন গুলোর জন্যই হাতের কব্জিতে ব্যথা হয়ে থাকে। হাতের জয়েন্টে ব্যথা হলে বিভিন্ন ঔষধ বা হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম করেও তা দ্রুত নিরাময় করতে পারেন। হাত ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম ।