খুসখুসে কাশি আমাদের সকলের জন্যই একটি বিরক্তিকর এবং বিব্রতকর রোগ। একবার খুসখুসে কাশি শুরু হলে দীর্ঘ সময় ধরে লেগেই থাকে। যার কারনে যেকোনো জায়গায় বা যেখানে সেখানে এ কাশি হয়ে থাকে। তাই এ খুসখুসে কাশির ফলে আমাদের বেশ অস্বস্তিে পরতে হয়। এ খুসখুসে কাশি দ্রুত নিরাময় করতে আমরা জানতে চাই গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ এর নাম সম্পর্কে। এ পোস্টে কাশির ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত ত্যথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ ও ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।
খুশখুশে কাশি হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি বেশ অস্বস্তিকর একটি ব্যপার। এই খুসখুসে কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে ঘুমের সমস্যা থেকে শুরু করে কাজ করতে অস্বস্তি এবং গলার শুষ্কতার মতো সমস্যা হয়ে থাকে। এই ধরনের কাশি থেকে মুক্তি পেতে গলায় খুসখুসে কাশির ঔষধ ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গলায় খুশখুশে কাশির নিরাময় করতে বিভিন্ন ধরণের সিরাপ এবং ট্যাবলেট পাওয়া যায় যা কাশি কমাতে ও গলা স্বাভাবিক করতে অত্যন্ত কার্যকর।
গলায় খুশখুশে কাশি হওয়ার কারণ।
সর্দি হলে আমাদের সাধারণত কাশি হয়ে থাকে তবে এ সর্দি দীর্ঘ সময় থাকলে তা থেকে শুষ্ক কাশির সৃষ্টি হয়ে থাকে। এছাড়াও এলার্জি হলে গলায় অতিরিক্ত খুসখুসে কাশি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ধুলোবালি বা ধূমপানের ধোঁয়া থেকে অ্যালার্জি হলে এই ধরনের কাশির সমস্যা বেশি হয়। ভাইরাসজনিত ঠান্ডা বা ফ্লু সংক্রমণেও গলায় খুশখুশে কাশি হতে পারে।
এটি সাধারণত সংক্রমণ চলাকালীন সময়ে দেখা যায়।যাদের অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে গলায় খুশখুশে কাশি হওয়া একটি সাধারণ লক্ষণ। ধূমপানের কারণে গলা ও ফুসফুসে ক্ষতিকর প্রভাব পরে। যার ফলে গলায় শুষ্কতা সৃষ্টি হয় এবং গলায় তীব্র খুশখুশে কাশি হয়ে থাকে।
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়ার কারণে গলায় কফ শুকিয়ে যায় যা খুশখুশে কাশির কারণ হয়ে থাকে। দূষিত বায়ু এবং রাস্তার ধুলোবালি নিশ্বাসের সাথে শরীরে মধ্যে প্রবেশ করলে গলায় অস্বস্তি তৈরি হয়। এর ফলে গলায় খুশখুশে কাশি হতে পারে। সাধারণত এ কারন গুলোর জন্যই গলায় খুসখুসে কাশি হয়ে থাকে।
গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ এর নাম।
গলায় খুসখুসে কাশি ছোট বড় সকলেরই হয়ে থাকে। যা আমাদের সকলের কাছেই একটি অস্তিত্বদায়ক রোগ। খুসখুসে কাশি নানা কারনেই হতে পারে যেমন এলার্জি, সর্দি কাশি, ধূমপান এবং পরিবেশগত কারনেও এ কাশি হয়ে থাকে। খুসখুসে কাশি শুরু হলে আমাদের বেশ সমস্যা হয়। তাই আমরা এ খুসখুসে কাশি দ্রুত নিরাময় করতে চাই। খুসখুসে ঔষধ নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
নিচে কয়েকটি গলায় খুসখুসে কাশির ঔষধ এর নাম উল্লেখ করা হলো:
- Brolyt (ব্রোলাইট) 8 mg
- Dexotix (ডেক্সোটিক্স) 60 mg
- Tussilon (টুসিলন) 100 mg
- Purisal (পিউরিসাল) 2 mg
- Sinakof (সিনাকফ) 50 mg
- Klarix (ক্লারিক্স) 500 mg
- Askorel SR (অ্যাসকোরিল) 50 mg
- Prosma (প্রোজমা) 1 mg
- Ketomar (কিটোমার) 1 mg
- Fenat (ফেনাট) 1 mg
গলায় খুসখুসে কাশি হলে উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর যেকোন একটি বা দুটি ঔষধ সেবন করলে ২-৩ দিনের মধ্যে কাশি নিরাময় হয়ে যাবে।
গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ এর ব্যবহার বিধি এবং মূল্য।
গলায় খুসখুসে কাশি নিরাময় করতে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর সঠিক ব্যবহার জানতে হবে। নিচে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর ব্যবহার বিধি এবং মূল্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
নিচে গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ এর ব্যবহার বিধি তুলে ধরা হলো :
- Brolyt 8 mg : এ ট্যাবলেটটি দিনে তিনবার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও দিনে তিন বেলা সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১ টাকা এবং এক পাতার মূল্য ১০ টাকা।
- Dexotix 60 mg : এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার খাওয়ার পরে সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১০ টাকা এবং এক পাতা বা ৪ টি ট্যাবলেটের মূল্য ৪০ টাকা।
- Tussilon 100 mg : টুসিলন ১০০ মি.গ্রা. এ ট্যাবলেটটিও দিনে দু’বার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একবার সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১০ টাকা এবং এক পাতার মূল্য ১০০ টাকা।
- Purisal 2 mg : এ ট্যাবলেটটি দিনে তিনবার সেবন করতে হবে এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও দিনে তিন বেলা সেবন করতে হবে।এর এক পাতার মূল্য ২০ টাকা।
- Sinakof 50 mg : এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে ২ বার সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১০ টাকা এবং এক পাতার মূল্য ১০০ টাকা।
- Klarix 500 mg : এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৪০ টাকা।
- Askorel SR 50 mg : ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে ২ বার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে একবার সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ১০ টাকা।
- Prosma 1 mg : এ ট্যাবলেটটি দিনে তিনবার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার সেবন করতে হবে। এর একটি ট্যাবলেটের মূল্য ৪ টাকা।
- Ketomar 1 mg : এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে তিনবার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার সেবন করতে হবে। এর এক পাতার মূল্য ৩০ টাকা।
- Fenat 1 mg : এ ট্যাবলেটটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দিনে তিনবার সেবন করতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দিনে দু’বার সেবন করতে হবে। এর এক পাতার মূল্য ৩০ টাকা।
গলায় খুশখুশে কাশি দূর করার ঘরোয়া উপায়।
আমাদের গলায় খুসখুসে কাশি হলে এ বিরক্তিকর কাশির যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে শুরুতেই গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ সেবন করতে চাই। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে এ কাশি সহজেই নিরাময় করা যায়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক গলায় খুশখুশে কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কে।
গলায় খুশখুশে কাশি দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো হলো:
মধু
মধু গলার খুশখুশে কাশি দূর করতে বেশ কার্যকরী। কয়েক ফোটা মধু এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার সেবন করতে হবে। এভাবে ৩-৪ দিন মধু সেবন করলে খুসখুসে কাশি নিরাময় হয়ে যাবে।
হলুদ
হলুদ আমাদের গলার জন্য বেশ উপকারী। এক গ্লাস পরিমান দুধে কয়েক টোকরো হলুদ এবং এক চা চামচ এর অর্ধেক পরিমান গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে তা গরম করে নিতে হবে। এভাবে দিনে দু’বার ২-৩ দিন সেবন করতে হবে।
আদা
গলায় খুশখুশে কাশি দূর করতে আদা বেশ কার্যকরী। এক গ্লাস পরিমান গরম পানিতে কয়েক টুকরো আদা দিয়ে তা চায়ের ন্যায় সেবন করতে হবে। এভাবে দিনে তিনবার করে ২-৩ দিন সেবন করলে কাচি দূর হতে শুরু করবে।
তুলসি পাতা
তুলসি পাতার রস গলার কফ এবং শুষ্ক কাশি দূর করতে অত্যান্ত কার্যকরী। এক মুঠো পরিমান তুলসি পাতা নিয়ে তার থেকে রস বের করে নিতে হবে। এরপর তা দিনে দু’বার সেবন করতে হবে।
মশলা জাতীয় চা
গলায় খুশখুশে কাশি দূর করার জন্য বিভিন্ন মশলা জাতীয় চা খেতে পারেন। যেমন লবঙ্গ, এলাচ, দারুচিনি, গোলমরিচ ইত্যাদি। এ জাতীয় মশলা গরম পানিতে মিশিয়প দিনে তিনবার ২-৩ দিন সেবন করলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে খুসখুসে কাশি নিরাময় হয়ে যাবে।
পড়ুন: গলার কফ দূর করার সিরাপ এর নাম
খুশখুশে কাশি হলে উল্লেখিত যেকোনো একটি ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে সহজেই ২-৩ দিনের মধ্যে কাশি নিরাময় করতে পারেন।
গলায় খুশখুশে কাশির সিরাপ এর নাম।
উপরে আমরা জেনেছি গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ বা ট্যাবলেটের এর নাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো গলায় খুশখুশে কাশির সিরাপ এর নাম সম্পর্কে।
নিচে কয়েকটি গলায় খুশখুশে কাশির সিরাপ এর নাম উল্লেখ করা হলো:
- Adovas (এডোভাস) Syrup
- Alkof (অ্যালকফ) Syrup
- Ambrox (এমব্রোক্স) 15 mg Syrup
- Levostar (লিভোস্টার) 1 mg Syrup
- Dextrim (ডেক্সট্রিম) 20 mg Syrup
- Dexpoten (ডেক্সপোটেন) plus Syrup
- Pires (পাইরেস) D Syrup
- Tusca (তুসকা) Plus 100 mg Syrup
- Bukof (বিউকফ) Syrup
- Askorel (অ্যাসকোরিল) 7.5 mg Syrup
- Ocof (ওকফ) 20 mg Syrup
- Ofkof (ওফকফ) 10 mg Syrup
- Tofen (টোফেন) 1 mg Syrup
- Alvasin (অ্যালভাসিন) Syrup
- Miratin (মিরাটেন) 7.5 mg Syrup
উল্লেখিত এ সিরাপ গুলো গলায় খুসখুসে কাশি নিরাময় করতে বেশ কার্যকরী। গলায় খুসখুসে কাশি হলে এ সিরাপ গুলোর যেকোন একটি সেবন করলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে কাশি নিরাময় হতে শুরু করবে।
গলায় খুশখুশে কাশির হোমিও ঔষধ।
উপরে আমরা জেনেছি গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ এবং সিরাপের নাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো গলায় খুশখুশে কাশির হোমিও ঔষধ সম্পর্কে।
নিচে কয়েকটি গলায় খুশখুশে কাশির হোমিও ঔষধের নাম উল্লেখ করা হলো:
- রোমেক্স ক্রিস ৬ ( Rumex Cris 6 ) হোমিওপ্যাথি
- ড্রোসেরা রুটোন ৩০ ( Drosera Rotun 30 ) হোমিওপ্যাথি
- হায়োসায়ামস নাইজার ( Hyoscyamus Niger 30 CH ) হোমিওপ্যাথি
- কালি কার্বোনিক ( Kali Carbonic 30 ) হোমিওপ্যাথি
- স্পনজিয়া টোস্টা ( Spongia Tosta ) হোমিওপ্যাথি
- বেলাডোনা ( Belladonna 30 CH ) হোমিওপ্যাথি
- আরালিয়া রেসমোসা ( Aralia Racemosa ) হোমিওপ্যাথি
- এলিয়াম স্যাটিভা ( Allium Sativa ) হোমিওপ্যাথি
- এলিয়াম সেপা ৩০ ( Allium Cepa 30 ) হোমিওপ্যাথি
- নাক্স ভোমিকা ২০০ সি ( Nux Vomica 200C ) হোমিওপ্যাথি
উল্লেখিত ঔষধ গুলো সঠিক নিয়মে সেবন করলে দ্রুত গলার খুশখুশে কাশি নিরাময় হয়ে যাবে।
গলায় খুসখুসে কাশি হলে কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে ?
গলায় খুসখুসে কাশি হওয়া সাধারণত এটি তেমন গুরুতর সমস্যা নয়। খুসখুসে কাশি হলে ঘরোয়া উপায় এবং সাধারণ কিছু গলায় খুশখুশে কাশির ঔষধ সেবন করে তা নিরাময় করা যায়। তবে কিছু কিছু সময় এ কাশি থেকে গুরুতর সমস্যা দেখা দেয় সে সময় ডাক্তারের কাছে যাওয়া জরুরি হয়ে পরে। চলুন জেনে নিই খুসখুসে কাশি হলে কোন লক্ষণ গুলো প্রকাশিত হলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
লক্ষণ গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:
- যদি ৬-৭ দিনেরও বেশি সময় ধরে খুসখুসে কাশি স্থায়ী থাকে।
- অতিরিক্ত কাশি এবং কাশির সাথে রক্ত বের হলে এটি বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে।
- খুসখুসে কাশির কারণে যদি শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা হাঁপানি হলে।
- খুসখুসে কাশির সাথে জ্বর, অতিরিক্ত শরীর ঘামা এবং শরীরে কাঁপুনি হলে।
- কাশির ফলে গলায় তীব্র ব্যথা হলে এবং গলা ফুলে গিয়ে ঢোক গিলতে কষ্ট হলে।
- খাবার গ্রহন করার সময় গলায় ব্যথা হলে।
- খুসখুসে কাশির সাথে চোখ ফুলে যাওয়া এবং শ্বাসকষ্ট হলে।
গলায় খুসখুসে কাশির পর এই লক্ষণ গুলো প্রকাশিত হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে।
FAQ
প্রশ্নঃ গলায় খুশখুশে কাশি কেন হয় ?
উত্তরঃ গলায় খুশখুশে কাশি সাধারণত ঠান্ডা, এলার্জি, ধুলোবালি, দূষিত বায়ু, ধূমপান এবং গলা শুষ্ক হওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ গলায় খুশখুশে কাশির জন্য কোন ঔষধ ভালো ?
উত্তরঃ গলায় খুশখুশে কাশির জন্য সবচেয়ে ভালো সিরাপ এডোভাস, তোস্কা এবং ওকফ ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ খুসখুসে কাশির ঘরোয়া প্রতিকার কী কী ?
উত্তরঃ গরম পানিতে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করা, লবণ পানি দিয়ে গার্গল করুন, আদা চা পান করা এবং গলা আর্দ্র রাখতে পরিমাণ মতো পানি পান করুন।
প্রশ্নঃ কাশির সিরাপ শিশুদের জন্য নিরাপদ কিনা ?
উত্তরঃ সব ধরনের কাশির সিরাপ শিশুদের জন্য নিরাপদ নয়। তবে বেশ কিছু সিরাপ রয়েছে যা শিশুর জন্য নিরাপদ তবে শিশুদের ক্ষেত্রে যেকোনো সেবন করানোর পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি।
প্রশ্নঃ খুসখুসে কাশি থেকে মুক্তি পেতে কতদিন সময় লাগে ?
উত্তরঃ খুসখুসে কাশি সাধারণত ৩-৪ দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে কোনো কোনো সময় এটি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।